কম্পিউটার মেরামতে ৮০ হাজার টাকা!

 

 
Welcome to the VinnoKhoobor, the another different poroject of BLACK i''z. We wish you a very warm and bright day. It is our pleasure to see you in our website.

 



BACK TO PAST

...এই পাতায় মোট ৩-টা Post রয়েছে,.
পরবর্তি Post-দেখার জন্য নিচে আসুন,.
যথ্রাক্রমে.....,
1> কম্পিউটার মেরামতে ৮০ হাজার টাকা!,
2> পাথর খেকো...!!!!
3> বয়স মাত্র ছয় একাই খায় এক গ্রামের খাবার !..

 


  computer_package
 
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের একটি কম্পিউটার মেরামতের জন্য ৮০ হাজারের বেশি টাকা সরকারি বরাদ্দ মিলেছে। গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচি থেকে ওই টাকার সমমূল্যের গম বরাদ্দ করে উপজেলা টিআর কমিটি ‘উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের কম্পিউটার মেরামত’ নামে একটি প্রকল্প প্রস্তাব পাঠালে জেলা প্রশাসক ও জেলা ত্রাণ পুনর্বাসন কার্যালয় থেকে ১৮ মে তা অনুমোদন দেওয়া হয়। অভিযোগ উঠেছে, মেরামতের জন্য বরাদ্দ দেওয়া ওই টাকায় অন্তত ভালো মানের তিনটি কম্পিউটার কেনা সম্ভব।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১০-১১ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় কালাই উপজেলায় ১২৮ দশমিক ৮২৪ মেট্রিক টন গম বরাদ্দ দেওয়া হয়। উপজেলা টিআর বাস্তবায়ন কমিটি ওই বরাদ্দের অনুকূলে ১০১টি প্রকল্প গ্রহণ করে তালিকা অনুমোদনের জন্য জেলা কমিটির কাছে পাঠায়।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তালিকায় ৮৪ নম্বর ক্রমিকে আহম্মেদাবাদ ইউনিয়নের বরাদ্দ থেকে ‘উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের কম্পিউটার মেরামত’ নামে একটি প্রকল্পের অনুকূলে তিন দশমিক ৮২৪ মেট্রিক টন গম বরাদ্দ দেওয়া হয়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারি হিসাবে প্রতি মেট্রিক টন গমের মূল্য ২১ হাজার টাকারও বেশি। সেই হিসাবে কম্পিউটার মেরামত বাবদ বরাদ্দ দেওয়া ওই গমের বাজারমূল্য ৮০ হাজার টাকারও অধিক।
বগুড়ার কম্পিউটার বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান ‘কোবাইট কম্পিউটার’-এর ইকবাল হোসেন জানান, ৮০ হাজার টাকায় তিন-চারটি কম্পিউটার কেনা সম্ভব।’ কালাই উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) এ কে এম মান্নান বলেন, ‘মেরামত নয়, নতুন কম্পিউটার কেনার জন্যই ওই বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। তড়িঘড়ি করে প্রকল্প তালিকা করতে গিয়ে ভুলবশত ক্রয়ের স্থলে মেরামত লেখা হয়েছে।’
উপজেলা টিআর বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিনফুজুর রহমান বলেন, ‘ওই কার্যালয়ে একটি কম্পিউটার ক্রয়ের জন্যই টিআর কর্মসূচি থেকে তিন দশমিক ৮২৪ মেট্রিক টন গম বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কম্পিউটার ক্রয়ের স্থলে প্রকল্প তালিকায় মেরামত লেখা হয়েছে। সাংবাদিকেরা যেহেতু বিষয়টি নজরে এনেছেন, সেহেতু প্রকল্প তালিকা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’

 

 

Welcome to the family of BLACK i''z,...

.:পাথর খেকো...!!!!

 

 

 Lp_akhaura-stoneman-pic[1]

 

একজন আবদুল করিম। বয়স এখন ৬০। দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে পাথর খাচ্ছেন। কখনো পেটের পীড়া কিংবা মানুষের বিশাল খাদ্য তালিকায় পাথরের নাম নেই। অথচ এই পাথর খেয়েই দিব্যি বেঁচে আছেন অন্য কোনো সমস্যায় আক্রান্ত হননি।আখাউড়া রেলস্টেশন এলাকায় ফুটপাতের পাশে বসে অবলীলায় পাথর খেয়ে যান আবদুল করিম। শুধু পাথর নয়, পাথরের পাশাপাশি কাচের টুকরোও আছে তার খাদ্য তালিকায়।আবদুল করিম অবশ্য স্বাভাবিক খাদ্যও খান। ভাত, চা, বিস্কুটসহ সবধরনের খাবার। পাথর খাচ্ছেন কেন জিজ্ঞেস করতেই সামনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা দুই-পাঁচ টাকার নোট ও কয়েন দেখিয়ে বললেন, ‘টাকার জন্য। এটাই আমার পেশা। এই থেকে নিজের খাবার ও বাড়িতে বুড়ো মায়ের খাওয়াদাওয়ার জন্য টাকা পাঠাতে হয়।’পাথর খাওয়া বলতে যে বড় বড় পাথর দাঁতে ভেঙে খান, তা নয়। পাথর না বলে পাথরকুচি বলাই ভালো। খান বেশ শব্দ করে চিবিয়ে চিবিয়ে। বড় ধরনের টুকরো হলে চিবানোর ঝামেলায় না গিয়ে গিলে পেটের ভেতর চালান করে দেন।
আখাউড়া রেলস্টেশনে রাতদিন হাজার লোকের আনাগোনা। যাত্রী উঠছেন, নামছেন। কৌতূহলীরা আবদুল করিমের পাথর খাওয়া দেখে অবাক মানছেন। কেউ কেউ টাকা-পয়সাও দিচ্ছেন। এটাই আবদুল করিমের আয়ের উত্স। বেশি কৌতূহলীদের কেউ কেউ করিমের পেটেও হাত দিয়ে দেখেন। চাপ দিলে পাথরের ঘরঘর আওয়াজ পান।পাথর খাওয়া বলতে যে বড় বড় পাথর দাঁতে ভেঙে খান, তা নয়। পাথর না বলে পাথরকুচি বলাই ভালো। খান বেশ শব্দ করে চিবিয়ে চিবিয়ে। বড় ধরনের টুকরো হলে চিবানোর ঝামেলায় না গিয়ে গিলে পেটের ভেতর চালান করে দেন।আবদুল করিম আখাউড়ার স্থায়ী বাসিন্দা নন। গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের জসিহাটি। একটু ভাবুক টাইপের আবদুল করিম জানালেন, জীবিকার তাগিদেই তিনি পাথর খাওয়া শিখেছেন। ১৫ বছর বয়সে বাবা ফারুক হোসেন মারা যাওয়ার পর চার ভাইবোনের সবার বড় করিম বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। ঘুরতে ঘুরতে আজমিরে খাজা বাবার মাজারে গেলে সেখানে চিশতী নামক এক ওস্তাদের কাছে পাথর খাওয়ার তালিম নেন। সে থেকে শুরু। ৪৫ বছর ধরে পাথর খেয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত তার কোনোই ক্ষতি হয়নি বলে দাবি করলেন করিম।
থাকার জন্য নির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই আবদুল করিমের। রাতে স্টেশনের ফুটপাতে পড়ে থাকেন। মাঝেমধ্যে অবশ্য লাপাত্তা হয়ে যান। সে সময় কোনো পীর-মুর্শিদের দরগাই নাকি তার ঠিকানা হয়।
এদিকে পাথর খান বলে স্থানীয় লোকজনের কাছে আবদুল করিম ‘পাথর শাহ’ নামে পরিচিত।

 


বয়স মাত্র ছয় একাই খায় এক গ্রামের খাবার !!!


 

 

 BLACK-IZ.COM

 

 

বয়স মাত্র ৬ বছর। উচ্চতায় মাত্র ৩ ফুট ৫ ইঞ্চি। তাতে কি হয়েছে? সে একাই এক সপ্তাহে খেয়ে সাবাড় করে ফেলতে পারে একটি গ্রামের মানুষের সমপরিমাণ খাবার। এতো গেল শুধু খাবারের কথা। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সুমনা খাতুন নামের ওই শিশুর ওজন ২০১ পাউন্ড। এ বয়সে স্বাভাবিক ওজনের চেয়ে যা ৫ গুণ বেশি। ভারত ও বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ভারতীয় মেয়ে শিশুদের মধ্যে সুমনা খাতুনই সবচেয়ে বেশি স্থূলকায়। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ৮ পাউন্ড ৯০ আউন্স, যা মোটামুটি স্বাভাবিকই বলা যায়। কিন্তু যে মুহূর্ত থেকে দুধ পান করা শুরু করলো, সে মুহূর্ত থেকেই রুচিতে ব্যাপক পরিবর্তন চলে সুমনার। খাবার তালিকাও যেন অস্বাভাবিক ওজনের ভারে নুয়ে পড়তে আরম্ভ করলো। প্রতি সপ্তাহে সুমনা ১৪ কেজি পরিমাণের ভাত, ৮ কেজি আলু, ৮ কেজি মাছ ও প্রায় ১৮০ খানা কলা খেয়ে থাকে। তাছাড়াও হালকা খাবারের মধ্যে সে পছন্দ করে মিষ্টি ও ক্রিম কেক। তবে, তার মা বেলি বিবিও ভোজন রসিক মেয়ের পুরো খাবারের হিসাবটা দিতে পারলেন না। কারণ, দুপুরের খাবার শেষ করেই সুমনা আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে খাবার চেয়ে নিয়ে খায়। ওদিকে সুমনা খাতুনের পিতা পেশায় কৃষক। কৃষিকাজ করে তিনি সপ্তাহে মাত্র ১২৩০ টাকা আয় করেন। আর, সে টাকার প্রায় পুরোটাই চলে যায় সুমনার পিছনে। বাকি পরিবারকে কখনও কখনও দিন কাটাতে হয় অনাহারে। এতো কিছুর পরও সুমনার না খেতে দেয়ার অভিযোগের কোন শেষ নেই। সে একা যে খাবার খায়, তা দিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে চলে যায় ৪ জনের একটি পরিবার। তাকে ব্যায়াম করানো হয় না। ১ মিনিটের বেশি হাঁটলেই ধপাস। সুমনার খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণে আনা সব প্রচেষ্টাই বিফলে গেছে বলে দাবি করছেন তার মা। প্রচণ্ড জেদি সে। কিছু না পেলে কাদা খেতে শুরু করে দেয়। বেলি বিবি বলেন, আমিতো আমার সন্তানকে আর কাদা খেতে দিতে পারি না। তাই বাধ্য হয়ে খাবার দেই তাকে। তবে, পরিবারের ডাক্তার সুবোধ বন্দ্যোপাধ্যায় সুমনাকে একেবারে শিশু বয়স থেকে দেখছেন। তিনি বলেন, এখনই যদি তার পিতা-মাতা কোন পদক্ষেপ না নেন, তবে সুমনা হার্ট-অ্যাটাকে মারা যেতে পারে। কিন্তু মা বেলি বিবি জানান, আমরা কোন ভুল করিনি। আমরা অসহায়। আমাদের হাত বাঁধা। কারণ, সে যখন জেদ করে, খাবার জন্য বেশি কান্নাকাটি করে তখন তার নাক দিয়ে রক্ত পড়তে শুরু করে।

 

 

 

 

1

 

 

এখানে সকল পৃস্টা দেখতে পাবেন,..

 

OOur Guest & Visitors of this page!!

 

size=35
BLACK i''z a way to da little friendshop

SSee where from your Friends

Various Album Of B-Eyez...,

VinnoKhobor.., @ FACEbook.,

BBlack i''z wants to see you again..,

BBLACK i''z, it is dream, it is real, BLACK i''z da real dream.,