বিশ্ব নবী সা.-এর আদর্শ

মাওলানা মুহাম্মদ মুজ্জাম্মিল হক :
বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হযরত মুহাম্মদ সা. এর আবির্ভাবের উদ্দেশ্য সম্পর্কে মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন, ‘হে নবী আমি আপনাকে আমার সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছি।’ রাসূল সা.-এর আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে পৃথিবীতে এক নতুন অধ্যায়ের সুচনা হয়। যাবতীয় অন্যায়-অবিচার, শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে তিনি এক সফল সামাজিক আন্দোলনের সূচনা করছিলেন। সর্বগুণে গুণান্বিত হয়ে মানবতার সর্বোত্তম আদর্শ হিসেবে বিশ্ববাসীর সামনে নিজেকে উপস্থাপন করছিলেন। যাতে সবাই তাঁর আদর্শ অনুসরণ করতে পারে। আল্লাহ তা’আলা বলেন, আপনি অবশ্যই শ্রেষ্ঠতম চরিত্রে অধিষ্ঠিত। সূরা ক্বলম-৪
অন্যত্র আল্লাহ তা’আলা বলেন, ‘তোমাদের জন্যে আল্লাহর রাসূলের মাঝে উৎকৃষ্টতম আদর্শ রয়েছে। সূরা আহযাব-২১
মহৎ মানুষের মহিমা সম্পর্কে বলতে গিয়ে দার্শনিক এমারসন বলেছেন, ওঃ রং বধংু রহ ঃযব ড়িৎষফ ঃড় ষরাব ধভঃবৎ ঃযব ড়িৎষফ’ং ঢ়রহরড়হ; রঃ রং রহ ংড়ষরঃঁফব ঃড় ষরাব ধভঃবৎ ড়ঁৎ ড়হি; নঁঃ যব মৎবধঃ সধহ রং যব যিড় রহ ঃযব সরফংঃ ড়ভ ঃযব পৎড়ফি, ঢ়ববঢ়ং রিঃয ঢ়বৎভবপঃ ংবিবঃহবংং ঃযব রহফবঢ়বহফবহপব ড়ভ ংড়ষরঃঁফব.
অর্থাৎ জগৎবাসীর মত অনুযায়ী জগতে বাস করা সহজ এবং নিজের মত অনুযায়ী নির্জনে বাস করাও সহজ। কিন্তু তিনিই মহৎ ব্যক্তি যিনি লোকালয়ের মধ্যেও নির্জনতার স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখে। হযরত মুহাম্মদ সা. তার জীবন ও কর্ম সাধনার মাধ্যমে বিশ্ববাসীর

Related posts

Leave a Comment