হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর (রাঃ) বলেন-আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে বলতে শুনেছি যে, তিনি বলেছেন-প্রতিটি ব্যক্তিই দায়িত্বশীল।
Read MoreDay: September 2, 2012
নারীকে আল্লাহ বানিয়েছেন দুনিয়ার জান্নাত।
তিনি স্বামীর জন্য প্রশান্তি, সন্তানের জন্য আশ্রয়। হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে-দুনিয়া হচ্ছে ক্ষণিক উপভোগের বস্ত্ত। আর এর সর্বোত্তম সম্পদ নেককার নারী। আল্লাহ তায়া’লা ইরশাদ করেন, ”আর তাঁর নিদর্শনাবলির মধ্যে রয়েছে যে, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকে সৃষ্টি করেছেন তোমাদের সংগিনীদেরকে যেন তোমরা তাদের নিকট শান্তি পাও এবং তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।” [সূরা রূম- ২১)]’ ‘তিনিই তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন ও তা থেকে তার স্ত্রী সৃষ্টি করেছেন। যাতে সে তার নিকট শান্তি পায়।” [সূরা আরাফ-১৮৯]
Read Moreআর তোমরা স্ত্রীদেরকে তাদের মোহর দিয়ে দাও খুশী মনে।
আর তোমরা স্ত্রীদেরকে তাদের মোহর দিয়ে দাও খুশী মনে।
Read Moreএরকম একটা মেয়ে যদি আমাদের থাকত……………।
এরকম একটা মেয়ে যদি আমাদের থাকত……………। হযরত ওমর রা. তাঁর খেলাফতকালে লোকজনের খোঁজখবর নেওয়ার জন্য রাতের বেলা মদীনা মুনাওয়ারায় টহল দিতেন। এক রাতে তাহাজ্জুদের পর টহল দিচ্ছিলেন। হঠাৎ লক্ষ করলেন, একটি ঘর থেকে কথাবার্তার শব্দ শোনা যাচ্ছে। সাধারণ অবস্থায় কারো ব্যক্তিগত কথা আড়ি পেতে শোনা জায়েয নয়। কিন্তু দায়িত্বশীল ব্যক্তির জন্য প্রয়োজনের ক্ষেত্রে অনুমতি আছে। তো কথাবার্তার ধরন শুনে তাঁর কৌতূহল হল। তিনি ঘরের দেয়াল ঘেঁষে দাঁড়ালেন এবং শুনতে পেলেন- এক বৃদ্ধা তার মেয়েকে বলছে, “বেটি! আজ তো উটের দুধ কম হয়েছে। এত অল্প দুধ বিক্রি করে দিন গুজরান করা…
Read Moreহযরত উম্মে সালমা (রাঃ) থেকে বর্ণিত।
হযরত উম্মে সালমা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এক রাত্রে সন্ত্রস্ত হয়ে ঘুম থেকে জাগলেন। আর বলতে লাগলেন-“আজ রাতে কত রহমত নাযিল হল, আর অবতীর্ণ হল কত ফিতনা-বিপদ। কক্ষে অবস্থানকারীনীদের কে জাগিয়ে দিবে?” তিনি তাঁর বিবিগণের প্রতিই ইঙ্গিত করছিলেন। “যাতে তারা নামায পড়ে”। (রহমত অর্জন করবে আর ফিতনা ও বিপদ থেকে মুক্ত হবে)। “দুনিয়াতে সুশোভিত কত নারী আখেরাতে সম্পূর্ণ উলঙ্গ হবে”। {সহীহ বুখারী শরীফ, হাদিস নং-৫৮৬৪,৬৬৫৮, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদিস নং-৬৯১, আল মু’জামুল কাবীর, হাদিস নং-৮৩৫} ••• হাদিসের ব্যাখ্যা••• রহমত ও বিপদ অবতীর্ণ হবার উদ্দেশ্য হল-যে পরিমাণ রহমতও বিপদ উম্মতের…
Read Moreনারীদের মসজিদে ও ঈদগাহে গিয়ে নামায পড়া প্রসঙ্গ ..♥..
নারীদের মসজিদে ও ঈদগাহে গিয়ে নামায পড়া প্রসঙ্গ ..♥.. প্রয়োজনীয় দ্বীন শিখা প্রতিটি নর-নারীর জন্য আবশ্যক। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ছিলেন সেই দ্বীনের বাহক। তাই রাসূলুল্রাহ (সাঃ) এর সময়ে যেহেতু সময়ে সময়ে দ্বীনের বিধান অবতীর্ণ হতো, তাই পুরুষ সাহাবীদের সাথে মহিলা সাহাবীরাও রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর দরবারে এসে সেই দ্বীন শিখতে চেষ্টা করতেন। সেখানে পুরুষ নারী এক সাথে হওয়ার কারনে কোন ফিতনার আশংকা ছিল না। কিন্তু বর্তমানে সেই আশংকা ভয়াবহ রূপ পরিগ্রহ করেছে। তাই ফুক্বাহায়ে কেরাম নারীদের ঈদগাহে ও মসজিদে গিয়ে নামায পড়তে নিষেধ করেন। এটা না জায়েজ নয়, তবে মাকরূহ। সেই সাথে…
Read More